কামাল খান..........
সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা যুবদল নেতা সামাদ আহমদ প্রথমে ২০০৩ সাল থেকে গোলাপগঞ্জ পৌর বিএনপি'র ছাত্রদলের রাজনীতি শুরু করেন, ২০১০ সালে এসে সামাদ আহমদের উপরে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন করার কারণে একটি মিথ্যে মামলায় জেলে ঢুকানো হয়,তারপর ২০১৪ সালে আরো একটি মামলায় জেলে ছিলেন তিনি, তারপর ২০১৭ সালে ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে রাস্তায় দলবল নিয়ে অবরোধ করার কারণে আরো তিনটি মিথ্যা মামলায় আবারো জেলে নিয়ে রিমান্ড করে যুবদল নেতা সামাদ আহমদ কে, তখন সামাদ আহমদ এর পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়ে, একপর্যায়ে বিএনপি`র দল করার কারণে সামাদ আহমদ ও তার পরিবার টাকা পয়সা খরছ করার কারণে নিঃস্ব হয়ে যায়,যাকে বলা হয় দেউলিয়া, সামাদ আহমদ জানান গোলাপগঞ্জ পৌর বিএনপি`র বারবার নির্বাচিত সফল সভাপতি এবং জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মুশফিকুর রহমান মুহি উনার নেতৃত্বে প্রতিটি মামলায় খালাস পান তিনি এবং ২০২২ সালে আরেকটি মিথ্যে মামলা করা হয় সামাদ আহমদ এর উপরে,এরপর ঢাকায় মহাসমাবেশে আরেকটি মিথ্যে মামলা যুবদল নেতা সামাদ আহমদ এর উপরে হয়,তিনি বলেন আমাকে ডিবি পুলিশ স্পেশাল ফোর্স নিয়ে বাড়িতে এসে বলে ঢাকাতে পুলিশ হত্যা করে এসেছি এবং আমার বাড়ির সকলকে বলে এর দায়বদ্ধ নিতে হবে, ৫ই আগস্ট ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে আমার নেতাকর্মী সহ যখন আন্দোলনে রাস্তায় অবরোধ করি,ঠিক তখন আমার চোখের সামনে আমার রাজনীতির সহযোদ্ধা সাত টি ভাই গোলাপগঞ্জে মৃত্যু বরণ করেন এই ফ্যাসিবাদী অবৈধ সরকার কে তাড়াতে গিয়ে আমাদের অনেক ভাই প্রাণ দেন তারই ধারাবাহিকতায় এখন দেখা যাচ্ছে আরেকটি মিথ্যে মামলায় গোলাপগঞ্জের ওসি সেনাবাহিনীদের কে দিয়ে আমাকে অনেক হয়রানি করে সেনাবাহিনীদের হাতে আমি সহ আরো তিনজন সহযোদ্ধা কে তুলে দেন এবং আমার শরীরের একটি হাড়ঁ ভেঙ্গে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়,যখন আমি বিষয়টি বুঝতে পারি আমি বলি আরে ভাই আমার পুরো শরীরটিতো ২০১৭ সালে রিমান্ড করে বুকের হাড়ঁ ভেঙ্গে দেওয়া হয় এবং আমার পা ও হাত টি ভেঙ্গে ফেলে,ঐদিন আমাকে মারার সময় সেনাবাহিনীকে বললাম আমার পুরো শরীরের আর ভাঙার কি বাকি আছে স্যার, তারপরও ওদের ইচ্ছেমতো অনেক সময় নিয়ে ভালো করে পিটালো আমাকে, তারপর নেতাকর্মীদের কাছ থেকে খবর পেয়ে আমার নেতা গোলাপগঞ্জ পৌর বিএনপির বারবার নির্বাচিত সফল সভাপতি ও জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মুশফিকুর রহমান মুহি আসেন এবং সাথে গোলাপগঞ্জের সকল বিএনপির নেতৃবৃন্দ ছাত্রদল, যুবদল,স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল,সহ সর্বস্তরের নেতাকর্মী এসে আমাদেরকে সেনাবাহিনীর হাত থেকে উদ্ধার করেন,সামাদ আহমদ বলেন এভাবে আমরা আর কত মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হবো, এবং বলেন আমি যার সাথে ২০০৩ সাল থেকে ছাত্রদলের রাজনীতি শুরু করি, গ্রুপ থেকে শুরু করে আমি ২০২৫ সাল পর্যন্ত যার হাত ধরে রাজনীতিতে এসেছি তিনি হলেন গোলাপগঞ্জ পৌর বিএনপির বারবার নির্বাচিত সফল সভাপতি এবং জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মুশফিকুর রহমান মুহি আমার রাজনীতির গুরু আমার অভিভাবক এবং তিনি আমার নেতা।
সম্পাদক ও প্রকাশক মোস্তাক আহমদ মোস্তাফা,
মোবাইল 01716935647,
জিন্দাবাজার সিলেট থেকে প্রকাশিত ও প্রচারিত।
All rights reserved © 2024