January 22, 2025, 7:53 pm
Headline :
বিশ্বনাথ ইউনাইটেড ইউ,কের মেগা ফুটবল টুর্নামেন্টের ২৫’ সফল সমাপ্তি, মৌসুমের শুরুতেই চ্যাম্পিয়ন,স স্বাদ পেলো ‘পুষ্প সৌরভ স্পটিং ক্লাব’ বিশ্বনাথের গাঁও। বিশ্বনাথে লাইসিয়াম স্কুলে-শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিঃ একজন জনবান্ধব উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়নাল আবেদীন। সিলেটের লাক্কাতুরা শীতার্ত চা শ্রমিকদের মধ্যে শহীদ ডা. মঈন উদ্দিন জগিং ক্লাবের শীতবস্ত্র বিতরণ। বিশ্বনাথ,র শিক্ষার্থীদের বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যাবস্থা গ্রহণ করে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে, বিশ্বনাথ প্রবাসী এডুকেশন ট্রাষ্টের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে–তাহসিনা রুশদীর লুনা। বিশ্বনাথ পুরান বাজারস্থ বায়তুল আমান জামে মসজিদের নতুন পরিচালনা কমিটির ১ম বৈঠক অনুষ্ঠিত। যুক্তরাজ্য বিএনপি’র শীর্ষ নেতা আবেদ রাজা’র বাংলাদেশ সফর” চলো হাঁটি, পায়ে হেঁটে ১১’ জনের লালা খাল জয়, যারা হাঁটতে চান তাদের জন্য উদাহরণ, শহীদ ডা. মইন উদ্দিন,র স্মৃতি ধরে সংঘঠনের নাম করন—-প্রধান পৃষ্ঠপোষক রেজাউল হাসান কয়েস লোদী। সিলেট শহরের হাউজিং এষ্টেট থেকে পায়ে হেঁটে ৩৪ কি:মি: পথ অতিক্রম করে লালাখাল পৌছে নতুন মাইলফলক গড়লেন শহীদ ডা. মঈন উদ্দিন জগিং ক্লাবের সদস্যবৃন্দরা! মাওঃ সাঈদীর সাক্ষী সুখরঞ্জনকে যেভাবে গুম করে নিয়ে যাওয়া হয় ভারতে, লোমহর্ষক বর্ণনা!
Notice :

পুলিশ সুপারের মধ্যস্থতায় মোছাঃ রজনী খাতুন, ফিরে পেল তার সুখের সংসার।

মোছাঃ রজনী খাতুন (২১), পিতা- মোঃ আসলাম, সাং-মনিরামপুর মাষ্টারপাড়া, থানা ও জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর সাথে অনুমান ০৫ বছর পূর্বে মোঃ রফিকুল ইসলাম (২৪), পিতা-মোঃ মুনতাজ আলী, সাং-গাংনী, থানা-আলমডাঙ্গা,জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক বিবাহ হয়। তাদের সংসার জীবনে ফুটফুটে একটি সন্তান রয়েছে। বিয়ের কয়েক বছর পর হতে যৌতুকের দাবিতে মোঃ রফিকুল তার স্ত্রী রজনী খাতুনের সাথে পারিবারিক কলহে জড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে রফিকুল রজনী খাতুনকে শরিরীক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। ইতোমধ্যে রজনী খাতুন যৌতুক দিতে ব্যার্থ হওয়ায় রফিকুল রজনী খাতুনকে তালাক দেয়। সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে রফিকুল রজনী পুনরায় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। কিছুদিন না যেতেই রফিকুল রজনী খাতুনকে পুনরায় শরিরীক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। রজনী খাতুন বিভিন্ন জায়গায় তার সমস্যার সমাধান চেয়ে যোগাযোগ করেও কোন সমাধান না পেয়ে। অবশেষে তার অসহায়ত্ব থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য তার মা মোছাঃ ময়না খাতুনকে সাথে নিয়ে মান্যবর পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গা মহোদয়ের নিকট আসেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা মহোদয় উক্ত বিষয়টির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তার কার্যালয়ে অবস্থিত “উইমেন সাপোর্ট সেন্টার” এর দায়িত্ব প্রাপ্ত এএসআই (নিরস্ত্র) মিতা রানী কে দায়িত্ব দেন। দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ উভয় পক্ষকে অদ্য ০৬.১০.২০২১ খ্রিঃ তারিখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় মোঃ রফিকুল ইসলাম তার স্ত্রী মোছাঃ রজনী খাতুনের সাথে পুনরায় সংসার করতে ও সন্তানের ভরণ পোষন দিতে সম্মত হয়। অবশেষে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার হস্তক্ষেপে মোছাঃ রজনী খাতুন ফিরে পেল তার সুখের সংসার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page

Categories