April 19, 2025, 4:03 pm
Headline :
খেলাধুলা সামাজিক বন্ধন অটুট রাখে, রামপাশায় ফুটবল টুর্নামেন্ট,র ফাইন্যাল অনুষ্টানে প্রধান অতিথি——-খছরুজ্জামান খছরু সমাজকর্মি হাবিবুর রশিদ জনির প্রতিবাদ বিবৃতি হাছন রাজা লোক সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ এর ৭১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন বিশ্বনাথে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপ-প্রচারকারী ৪ জনকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে তিন দিনের আল্টিমেটাম প্রদান উচ্চশিক্ষায় বিদেশে যারা পাড়ি দিতে চান, তাদের জন্য শতভাগ বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান পাইওনিয়ার্স রিক্রোটিং এজেন্ট বিশ্বনাথ,র খাজাঞ্চীতে মিতালি যুব সংঘ তবল পুর ফাইন্যাল অনুষ্ঠিত, যুবসমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখতে খেলাধুলার কোনো বিকল্প নেই—–খছরুজ্জামান খছরু অপ-সাংবাদিকতা রোধে যৌথভাবে মোকাবিলা করার প্রত্যয়, বিশ্বনাথে কর্মরত তিনটি প্রেসক্লাব সাংবাদিকদের যৌথ সভায় সিদ্ধান্ত ওসমানী নগরে গোয়ালাবাজার আদর্শ গণপাঠাগার,র কমিটি গঠন, সভাপতি নির্মল চন্দ্র, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মুকিত, সাংগঠনিক আরজু মিয়া বিশ্বনাথ,র দশঘর ইউনিয়নে মিয়ার বাজার ক্রিড়া সংস্থা কর্তৃক মিয়ার বাজার প্রিমিয়ার লীগ ফুটবল সিজন ৪’ উদ্বোধন নববর্ষ আমাদের নিজস্ব ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং সম্প্রীতির উৎসব লিডিং ইউনিভার্সিটিতে নববর্ষ উদযাপনে……..দানবীর ড. সৈয়দ রাগীব আলী
Notice :

পুলিশ সুপারের মধ্যস্থতায় মোছাঃ রজনী খাতুন, ফিরে পেল তার সুখের সংসার।

মোছাঃ রজনী খাতুন (২১), পিতা- মোঃ আসলাম, সাং-মনিরামপুর মাষ্টারপাড়া, থানা ও জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর সাথে অনুমান ০৫ বছর পূর্বে মোঃ রফিকুল ইসলাম (২৪), পিতা-মোঃ মুনতাজ আলী, সাং-গাংনী, থানা-আলমডাঙ্গা,জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক বিবাহ হয়। তাদের সংসার জীবনে ফুটফুটে একটি সন্তান রয়েছে। বিয়ের কয়েক বছর পর হতে যৌতুকের দাবিতে মোঃ রফিকুল তার স্ত্রী রজনী খাতুনের সাথে পারিবারিক কলহে জড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে রফিকুল রজনী খাতুনকে শরিরীক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। ইতোমধ্যে রজনী খাতুন যৌতুক দিতে ব্যার্থ হওয়ায় রফিকুল রজনী খাতুনকে তালাক দেয়। সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে রফিকুল রজনী পুনরায় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। কিছুদিন না যেতেই রফিকুল রজনী খাতুনকে পুনরায় শরিরীক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। রজনী খাতুন বিভিন্ন জায়গায় তার সমস্যার সমাধান চেয়ে যোগাযোগ করেও কোন সমাধান না পেয়ে। অবশেষে তার অসহায়ত্ব থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য তার মা মোছাঃ ময়না খাতুনকে সাথে নিয়ে মান্যবর পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গা মহোদয়ের নিকট আসেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা মহোদয় উক্ত বিষয়টির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তার কার্যালয়ে অবস্থিত “উইমেন সাপোর্ট সেন্টার” এর দায়িত্ব প্রাপ্ত এএসআই (নিরস্ত্র) মিতা রানী কে দায়িত্ব দেন। দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ উভয় পক্ষকে অদ্য ০৬.১০.২০২১ খ্রিঃ তারিখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় মোঃ রফিকুল ইসলাম তার স্ত্রী মোছাঃ রজনী খাতুনের সাথে পুনরায় সংসার করতে ও সন্তানের ভরণ পোষন দিতে সম্মত হয়। অবশেষে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার হস্তক্ষেপে মোছাঃ রজনী খাতুন ফিরে পেল তার সুখের সংসার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page

Categories